সুথল
লিকুইড, স্প্রে, জেল
সুথল নিম, চন্দন বা এলোভেরা প্রতিদিন
গ্রীষ্ম হোক বা বর্ষার দিন।
সুথল রোমকূপের মুখে ঘাম-ময়লা জমতে দেয় না – ত্বক রাখে জীবানুমুক্ত তরতাজা।
গ্রীষ্ম-বর্ষায় ত্বকের চিড়বিড়ানি আর নয়।
চুলকুনি, র্যাশ, ঘামাচি বা বর্ষাকালের ইনফেক্শন – মুশকিল আসান করে সুথল।
সুথল
লিকুইড, স্প্রে, জেল
সুথল নিম, চন্দন বা এলোভেরা প্রতিদিন
গ্রীষ্ম হোক বা বর্ষার দিন।
সুথল রোমকূপের মুখে ঘাম-ময়লা জমতে দেয় না – ত্বক রাখে জীবানুমুক্ত তরতাজা।
গ্রীষ্ম-বর্ষায় ত্বকের চিড়বিড়ানি আর নয়।
চুলকুনি, র্যাশ, ঘামাচি বা বর্ষাকালের ইনফেক্শন – মুশকিল আসান করে সুথল।
Our Customer Reviews
সুথল লিকুইডের ব্যবহার
সুথলের ৮টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার।
Suthol liquid and Suthol spray uses during summer, keeps you covered from the many skin problems that arise due to the heat and sweat.
১। সুথল লিকুইড গরমে ঘামাচির আক্রমণ থেকে রক্ষা করে আর র্যাশ সারিয়ে তোলে।
ঘামাচি কোথায় কোথায় হয়?
শরীরের যে কোনও অংশেই ঘামাচি হতে পারে। সবচেয়ে বেশী যে সব জায়গায় হয় –
মুখ, বিশেষত কপাল
ঘাড়
পিঠ
পেট
কুঁচকি
স্তনের নিচে
কনুইয়ের ভাঁজে
নিতম্ব
কি করে ঘামাচি থেকে রক্ষা পাবেন – কয়েকটি সাধারণ উপায়
১. নিয়মিত ভাবে স্নান করুন।
২. এমন সাবান ব্যবহার করুন যা, ত্বকের ক্ষতি করে না।
৩. স্নানের শেষে অবশ্যই সুথল ব্যবহার করুন (পড়ুন : কিভাবে সুথল ব্যবহার করবেন)
৪. বাড়ির বাইরে, মাঝে মাঝেই সুথল জেল লাগান ঘাড়ে, মুখে বা শরীরের অন্যান্য অংশে। সুথল জেল ত্বক তরতাজা রাখে।
৫. ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন।
২। স্নানের শেষে সুথল – ঘেমো গন্ধ থেকে মুক্ত থাকার উপায়।
শরীরের দুর্গন্ধের জন্য দায়ীও সেই ঘাম। ঘামের জীবানুর দ্বারাই দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। বগল, কুঁচকি, পায়ের তলায়, কনুইয়ের ভাঁজে ও অন্যান্য ত্বকের ভাঁজে সুথল লাগান।
কলারের নীচে বা পোশাকে ঢাকা অংশ আবার হয়ে উঠবে সতেজ, তরতাজা।
ঠান্ডা জলে স্নান করুন। সুথল মাখুন। পরিষ্কার অন্তর্বাস আর সাফ মোজা পরুন।
২। স্নানের শেষে সুথল – ঘেমো গন্ধ থেকে মুক্ত থাকার উপায়।
শরীরের দুর্গন্ধের জন্য দায়ীও সেই ঘাম। ঘামের জীবানুর দ্বারাই দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। বগল, কুঁচকি, পায়ের তলায়, কনুইয়ের ভাঁজে ও অন্যান্য ত্বকের ভাঁজে সুথল লাগান।
কলারের নীচে বা পোশাকে ঢাকা অংশ আবার হয়ে উঠবে সতেজ, তরতাজা।
ঠান্ডা জলে স্নান করুন। সুথল মাখুন। পরিষ্কার অন্তর্বাস আর সাফ মোজা পরুন।
৩। সুথলের সাহায্যে চুলকুনি থেকে মুক্তি পান
চুলকুনি যে ভীষণ অস্বস্তিকর – তা বলাই বাহুল্য। মানসিক ভাবেও বিরক্তি বাড়ায়।
চুলকুনি বন্ধ করবেন কিভাবে?
সাধারণত: ঘামের থেকে চুলকুনি হয়। যে সব জায়গায় ঘাম জমে যেমন ত্বকের ভাঁজে, কলারের নীচে, বেল্টের নীচে, আঁটোসাটো পোশাকের কারণে শরীরের ঢাকা অংশে, মশা কামড়ানোর জায়গায়। সব রকমের চুলকুনির উৎপাত থেকে নিমেষে মুক্তি পেতে সুথল ব্যবহার করুন।
৪। আরামদায়ক আফটার-শেভ লোশন হিসেবে রোজ সুথল ব্যবহার করুন।
ক) সদ্য কামানো ত্বকে, সুথল আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে।
খ) সুথল সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়, কারণ সুথল এন্টিসেপ্টিক। ব্লেডের ঘষায় ছোটখাটো কাটাছেঁড়ার যত্ন নেয় সুথল।
গ) দাড়ি কামানোর পরে ত্বকের জ্বালা তক্ষুনি কমিয়ে দেয় সুথল।
ক) সদ্য কামানো ত্বকে, সুথল আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে।
খ) সুথল সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়, কারণ সুথল এন্টিসেপ্টিক। ব্লেডের ঘষায় ছোটখাটো কাটাছেঁড়ার যত্ন নেয় সুথল।
গ) দাড়ি কামানোর পরে ত্বকের জ্বালা তক্ষুনি কমিয়ে দেয় সুথল।
৫। বর্ষাকালে পায়ের ইনফেক্শন রুখতে সুথল ব্যবহার করুন।
বর্ষাকালে ইনফেক্শন আটকানোর ৫টি সহজ উপায়।
ক) বাড়ি ফিরে তাড়াতাড়ি ভিজে কাপড় ছেড়ে ফেলুন।
খ) পায়ের ইনফেক্শন আটকাতে, সুথল মেশানো জলে হাত, পা ধুয়ে ফেলুন।
গ) নখ ছোটো করে কাটুন। লম্বা নখের নীচে ময়লা জমে আর জীবাণু বাসা বাঁধে।
ঘ) ত্বকের ভাঁজে সুথল ব্যবহার করুন যাতে বর্ষাজনিত কারণে ইনফেক্শন না হয়।
৬। ওয়াক্সিং বা শেভিং করার পর ত্বকের জ্বালাভাব কমাতে সুথল নিম জেল বা সুথল এলোভেরা লাগান। নিমেষে আরাম পাবেন।
৭। সাধারণ কাটাছেঁড়ায় সুথল ব্যবহার করুন। সুথল রক্তপড়া বন্ধ করে আর ক্ষত সারিয়ে তোলে।
৮। সাধারণ ছেঁকা পোড়ায় সুথল নিম জেল লাগান কারণ এতে পোড়ার জ্বালাভাব কমায় এবং সারিয়ে তোলে।
আজ কোন সুথল ব্যবহার করবেন?
সুথল তিনটি রকমের – নিম, চন্দন আর এলোভেরা।
সংবেদনশীল ত্বক বা শিশুদের জন্য – সুথল এলোভেরা বা সুথল নিম জেল ব্যবহার করাই ভালো।
বাজারে সুথল তিন ধরনের প্যাকে পাওয়া যায় – লিকুইড বোতল (১০০ ও ২০০মিলি), স্প্রে বোতল (১০০মিলি) আর নিম জেল (১০০মিলি) ।
সুথল কিভাবে ব্যবহার করবেন? কোথায় কোথায় সুথল ব্যবহার করবেন না?
লিকুইড বোতল থেকে কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- ক্যাপে করে সুথল লিকুইড বালতির বা মগের জলে মিশিয়ে, স্নানের পরে, সারা গায়ে ঢেলে নিন।
- কাটা ছেঁড়ায় তুলোতে ভিজিয়ে লাগান
- সরাসরি সুথল হাতে ঢালুন এবং ত্বকে লাগান, যেমন দাড়ি কামানোর পরে।
স্প্রে বোতল থেকে কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- স্প্রেয়ারের সাহায্যে সারা শরীরে সুথল স্প্রে করুন।
সুথল নিম জেল কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- বাইরে বেরোলে নিম জেল সঙ্গে রাখুন। এটি ব্যবহার করা খুবই সুবিধাজনক। হাতে জেল ঢালবার সময় উপচে পড়ে যাবার কোন সম্ভাবনা নেই।
- ত্বকের চুলকুনি আর চিড়বিড়ানির হাত থেকে রেহাই পেতে যে কোনো জায়গায় যে কোনো সময় সুথল নিম জেল ব্যবহার করুন।
কোথায় কখন সুথল ব্যবহার করবেন না?
- সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বা যে সমস্ত র্যাশে বারবার সুথল ব্যবহারের দরকার আছে বা শিশুদের জন্য ব্যবহার করুন সুথল এলোভেরা বা সুথল নিম জেল।
- সংবেদনশীল ত্বকে সুথল নিম বা চন্দন ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এই দু প্রকার সুথলে এলকোহল থাকে যা এই ধরনের ত্বকের জন্য প্রতিকূল হতে পারে।
- অন্য কোনও কিছু মাখার পর বা অন্য কোনও কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে সুথল ব্যবহার করা উচিত নয়।
- প্রথমবার ব্যবহারের আগে ত্বকের কোনও একটি অংশে সুথল এন্টিসেপ্টিক লিকুইডের প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া ভালো।
- যদি কোনও বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা যায় বা বারবার সুথল লাগানোর পরেও পরিস্থিতির উন্নতি না হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কোথায় কখন সুথল ব্যবহার করবেন না?
- সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বা যে সমস্ত র্যাশে বারবার সুথল ব্যবহারের দরকার আছে বা শিশুদের জন্য ব্যবহার করুন সুথল এলোভেরা বা সুথল নিম জেল।
- সংবেদনশীল ত্বকে সুথল নিম বা চন্দন ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এই দু প্রকার সুথলে এলকোহল থাকে যা এই ধরনের ত্বকের জন্য প্রতিকূল হতে পারে।
- অন্য কোনও কিছু মাখার পর বা অন্য কোনও কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে সুথল ব্যবহার করা উচিত নয়।
- প্রথমবার ব্যবহারের আগে ত্বকের কোনও একটি অংশে সুথল এন্টিসেপ্টিক লিকুইডের প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া ভালো।
- যদি কোনও বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা যায় বা বারবার সুথল লাগানোর পরেও পরিস্থিতির উন্নতি না হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কি কি কারণে সুথল আপনার ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো এন্টিসেপ্টিক লিকুইড?
সুথল একটি আয়ুর্বেদিক লোশন – যাতে আছে নিমপাতা, এলোভেরা, হলুদ আর গাঁদাফুলের পাপড়ির রস, প্রাকৃতিক এই উপাদানের প্রত্যেকটাতেই আছে উৎকৃষ্ট প্রতিষেধকের গুণ।
নিম
- নিমপাতার নির্যাস র্যাশ, চুলকানিতে প্রতিষেধকের কাজ করে।
- ত্বকের সংক্রমণ রুখতেও নিমপাতার কার্যকরী ভূমিকা আছে ।
- জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলে নিম ত্বককে রক্ষা করে আর সারিয়ে তোলে।
হলুদ
- হলুদের নির্যাস ত্বকের সংক্রমণ ও র্যাশ রুখতে সাহায্য করে।
- সংক্রমণ ও ছত্রাকের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্যও হলুদ পরিচিত।
- হলুদ তাড়াতাড়ি ক্ষত সারিয়ে তোলে ও ত্বককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- পোকা কামড়ানোর চিড়বিড়ানি বা এই ধরনের সমস্যার থেকে মুক্তি পেতেও হলুদ অত্যন্ত উপকারী।
- নিয়মিত ব্যবহারে হলুদ ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে আর ত্বককে রাখে তরতাজা।
হলুদ
- হলুদের নির্যাস ত্বকের সংক্রমণ ও র্যাশ রুখতে সাহায্য করে।
- সংক্রমণ ও ছত্রাকের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্যও হলুদ পরিচিত।
- হলুদ তাড়াতাড়ি ক্ষত সারিয়ে তোলে ও ত্বককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- পোকা কামড়ানোর চিড়বিড়ানি বা এই ধরনের সমস্যার থেকে মুক্তি পেতেও হলুদ অত্যন্ত উপকারী।
- নিয়মিত ব্যবহারে হলুদ ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে আর ত্বককে রাখে তরতাজা।
গাঁদা ফুল
- গাঁদা ফুলের নির্যাস ত্বকের সংক্রমণ ও র্যাশ রোধ করে।
এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী
- এলোভেরা জীবানু প্রতিরোধ করে, ত্বকের জ্বালাভাব কমায়, ত্বককে ঠান্ডা রাখে ও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
এছাড়াও এলোভেরাতে আছে প্রচুর জলীয় পদার্থ যা ত্বকের ক্ষতের দাগ নির্মূল করতে এবং ব্রণ সারাতে সাহায্য করে।
- এলোভেরা ত্বকের ক্ষত সারিয়ে তোলে ।
- ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে দেয় অথচ চটচটে করে না।
এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী
- এলোভেরা জীবানু প্রতিরোধ করে, ত্বকের জ্বালাভাব কমায়, ত্বককে ঠান্ডা রাখে ও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
Our Bestsellers
সুথল সম্বন্ধে কিছু ইন্টারেস্টিং প্রশ্নের উত্তর
ঘামাচি হওয়ার কারণ – ত্বকের রোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া। সুথল যেহেতু জলভিত্তিক একটি লোশন তাই রোমকূপের মুখ বন্ধ হতে দেয় না। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং জীবানুরোধকারী গুণ থাকার জন্য সুথল ঘামাচির র্যাশ সারিয়ে তোলে। যে কারণে ঘামাচি হলে, বহু ক্ষেত্রে পাউডারের থেকে সুথল অনেক বেশী কার্যকরী।
ধরুন গরমকালে আপনি সকালে স্নান করে কাজে বেরিয়েছেন।বাইরে বেরোনো মাত্রই গরম আর ঘামের হাত থেকে আপনার নিস্তার নেই। আর এগুলোই ঘামাচি, সংক্রমণ, র্যাশ আর চুলকুনির কারণ।
আপনি যদি স্নানের পরে সুথল মেখে থাকেন তাহলে, তা এই অবস্থাতেও আপনার ত্বকের উপর কাজ করে চলে, এবং আপনাকে প্রতিরোধ শক্তি যোগায়।
বাইরে থাকার সময় সুথল নিম জেলও ব্যবহার করা যায়, যা তক্ষুনি আরাম দেয়।
সুথল সম্বন্ধে কিছু ইন্টারেস্টিং প্রশ্নের উত্তর
ঘামাচি হওয়ার কারণ – ত্বকের রোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া।
সুথল যেহেতু জলভিত্তিক একটি লোশন তাই রোমকূপের মুখ বন্ধ হতে দেয় না। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং জীবানুরোধকারী গুণ থাকার জন্য সুথল ঘামাচির র্যাশ সারিয়ে তোলে। যে কারণে ঘামাচি হলে, বহু ক্ষেত্রে পাউডারের থেকে সুথল অনেক বেশী কার্যকরী।
ধরুন গরমকালে আপনি সকালে স্নান করে কাজে বেরিয়েছেন।
বাইরে বেরোনো মাত্রই গরম আর ঘামের হাত থেকে আপনার নিস্তার নেই। আর এগুলোই ঘামাচি, সংক্রমণ, র্যাশ আর চুলকুনির কারণ।
আপনি যদি স্নানের পরে সুথল মেখে থাকেন তাহলে, তা এই অবস্থাতেও আপনার ত্বকের উপর কাজ করে চলে, এবং আপনাকে প্রতিরোধ শক্তি যোগায়।
বাইরে থাকার সময় সুথল নিম জেলও ব্যবহার করা যায়, যা তক্ষুনি আরাম দেয়।